Wellcome to National Portal
কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd অক্টোবর ২০২০

শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত সচিব) জনাব শিবনাথ রায়।


প্রকাশন তারিখ : 2020-09-23

 

 

শুদ্ধাচার পুরস্কার পেয়েছেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত সচিব) শিবনাথ রায়।

২০১৯-২০২০ অর্থবছরে দাফতরিক কাজে পেশাগত দক্ষতাসহ শুদ্ধাচার চর্চা বিষয়ক বিভিন্ন সূচকে সন্তোষজনক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

বুধবার (২৩ সেপ্টেম্বর) শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান মহাপরিদর্শকের হাতে ‘শুদ্ধাচার পুরস্কার- ২০২০’ এর সম্মাননা স্মারক ও সনদপত্র তুলে দেন।

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শুদ্ধাচার চর্চায় উৎসাহ দেয়ার লক্ষ্যে ‘শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান নীতিমালা, ২০১৭’ প্রণয়ন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

শুদ্ধাচার পুরস্কার হিসেবে বিজয়ীকে সনদপত্র ও এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হয়।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অধিদফতর জানায়, এ বছর করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে দেশের শ্রমখাতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের নির্দেশে মন্ত্রণালয় এবং এর অধীন অধিদপ্তরসমূহ নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। শ্রমিকদের স্বাস্থ্যসুরক্ষা, শ্রম অসন্তোষ নিরসনে প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী মহাপরিদর্শক শিবনাথ রায়ের নেতৃত্বে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। তার নেতৃত্বে কর্মস্থলে কোভিড-১৯ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে পেশাগত সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক নির্দেশিকা প্রস্তুত করা হয়েছে।অধিদফতরের এমবিবিএস চিকিৎসকদের মাধ্যমে সারা দেশের শ্রমিকদের জন্য টেলিমেডিসিন সেবা এবং করোনা সংক্রমণ রোধে কলকারখানায় ‘বিশেষ পরিদর্শন’ চালু করা হয়। এছাড়া তার নেতৃত্বে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর ই-ফাইলিং-এর জাতীয় র‌্যাংকিংয়ে কয়েকবার প্রথম স্থান অর্জন করেছে বলে জানায় অধিদফতর।

শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ গুণাবলি হচ্ছে-পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা, সততার নিদর্শন, নির্ভরযোগ্যতা ও কর্তব্যনিষ্ঠা, শৃঙ্খলাবোধ, সহকর্মীদের সঙ্গে আচরণ, সেবাগ্রহীতার সঙ্গে আচরণ, প্রতিষ্ঠানের বিধিবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীলতা, সমন্বয় ও নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে পারদর্শিতা, পেশাগত স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সচেতনতা, উদ্ভাবনী চর্চার সক্ষমতা, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নে তৎপরতা, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার, স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশে আগ্রহ, উপস্থাপন দক্ষতা, ই-ফাইল ব্যবহারে আগ্রহ এবং অভিযোগ প্রতিকারে সহযোগিতা।